Oct 26, 2016

Princeton University Physics Contest 2016

নভেম্বরে প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির অধীনে একটি পদার্থবিজ্ঞানভিত্তিক প্রতিযোগিতা হবে।
এর দুইটা স্বাদ।
Onsite এবং Online. 



Onsite examটি হবে সমন্বিত পরীক্ষা পদ্ধতিতে।
প্রিন্সটনের নিজস্ব ক্যাম্পাসে হবে আর একই সাথে চীন, জার্মানি ও স্লোভাকিয়াতেও নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯ নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। Onsite exam এর কথা এমনি বললাম, বলার জন্য বলা। 

Online Exam অনুষ্ঠিত হবে সাত দিনব্যাপী। ১২ নভেম্বর থেকে ১৯ নভেম্বর। দুই ধরনের পরীক্ষাতেই দলগতভাবে অংশগ্রহণ করা যাবে। দল হবে ২-৬ জনের।
তবে শুধু স্কুল ও কলেজের (প্রডিজি! চিয়ার্স :D ) শিক্ষার্থীরা এতে অংশগ্রহণ করতে পারবে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট কোর্সে থাকা কেউ অংশ নিতে পারবেন না।
ব্যবহার করা যাবে WolframAlpha, Mathematica, Matlab, Excel অথবা যেকোনো প্রোগ্রামিং ভাষা।
পুনশ্চ: গতবছর পর্যন্ত onsite exam শুধু প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসেই হত। আইন্সটাইন, ফাইনম্যানের ইউনিভার্সিটি চায় আরো কিছু জায়গায় আয়োজনটা ছড়ানো যাক। সেই খাতিরে এবারে তিনটা স্পট বাড়ানো হয়েছে।
আমাদের দেশে বিজ্ঞানে ভয়ংকর আগ্রহী বাচ্চাকাচ্চাদের একটা প্রজন্ম বড় হচ্ছে। শুধু বয়সে না, আকারেও। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির কথা চিন্তা করে বাঙালি হিসেবে আমি দুইটা চিন্তা করতে পারি।
এক, (টিপিকাল বাঙালিদের মত) ইশ! আমাদের দেশেও প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি এক সময় তাদের এই আয়োজনটার পাখা ছড়িয়ে দিবে।
দুই, ১৬ কোটির দেশে ৩৭টা গণবিশ্ববিদ্যালয়।
If they can, why can't we?
If not now, so when?
কিসের অভাব আমাদের?
কয়টা দেশের আছে এত মানুষের শক্তি?

Sep 9, 2016

চৌম্বক ক্ষেত্রকে (Magnetic Field ) কেন B সাইন দিয়ে প্রকাশ করা হয়?

Magnetic Field (চৌম্বকক্ষেত্র) কেন B দিয়ে প্রকাশ করা হয়? কে এই প্যাঁচ লাগাল?   


বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক টার্মগুলোকে যখন প্রতীক দিয়ে প্রকাশ করা হয় তখন আমরা ওই টার্মের আদ্যাক্ষর ব্যবহার করে প্রকাশ করতে দেখি। সাধারণত তাই হয়। 

চৌম্বক ক্ষেত্রের প্রতীক প্রদান করেন তড়িৎচুম্বকীয় তত্ত্বের আবিষ্কর্তা স্কটিশ পদার্থবিজ্ঞানী জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল। তড়িৎচুম্বক সম্পর্কিত কাজের ক্ষেত্রে অনেকগুলো ভেক্টর রাশি নিয়ে কাজ করতে হচ্ছিল ম্যাক্সওয়েলকে। বিভিন্ন সমীকরণে ও ব্যাখায়-বর্ণনায় প্রতীকের সুবিধা আমরা জানি। তড়িৎচুম্বকত্ত্বের সাথে সম্পর্কিত এমন ৮টি ভেক্টর রাশিকে তিনি alphabetically A থেকে H পর্যন্ত নাম দিয়ে কাজের সুবিধার্থে ব্যবহার করেছিলেন।
এর মধ্যে চৌম্বক ক্ষেত্রকে দিয়েছিলেন B প্রতীক।
পরবর্তীতে এটাই বহুল প্রচলিত হয়ে ব্যবহার হচ্ছে, আর একারণে চৌম্বক ক্ষেত্রের গায়ে প্রতীক হিসেবে B সেঁটে গেছে।
যে ৮টি প্রতীক তিনি ব্যবহার করেছিলেনঃ

* Electromagnetic momentum at a point: A   [ এখন একে বলা হয় vector potential ]
* Magnetic induction(চৌম্বকীয় আবেশ):    B        [ সাধারণত একে magnetic field বলা হয়ে থাকে ]
* Total electric current: C
* Electric displacement: D
* Electromotive force (তড়িচ্চালক বল): E
* Mechanical force: F
* Velocity at a point: G
* Magnetic force: H              [সাধারণত বলা হয়ে থাকে magnetic intensity বা তড়িৎচৌম্বক তীব্রতা ]

A, B, D, F আর H এর ব্যবহার বেঁচে গেছে, গেঁথেও গেছে। কিন্তু, C আর G ম্যাক্সওয়েলকে বিদায় জানিয়েছে! E পরিবর্তিত হয়ে E এর মত আরেক বর্ণ ℰ(curly e) ব্যবহৃত হয় তড়িচ্চালক বলের প্রতীক হিসেবে। এই সুযোগে তড়িৎক্ষেত্রের(Electric Field) একক হয়ে গিয়েছে E.

তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের লাভটা কী?

তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের লাভটা কী? 
মাত্র এ বছরের শুরুর দিককার খবর- গ্রাভিটেশনাল ওয়েভ পাওয়া গিয়েছে। ধরে বেধে বলে কয়ে বোঝাতে হবে না এটা যে তাত্ত্বিক আবিষ্কারের একটা প্রমাণ মাত্র। যেহেতু এর ব্যবহারিক দিক সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান নাই, অতএব সবাইকে বলে দেবার মত লাভের বিবৃতি আমাদের কাছে নেই। গেল বছর হিগস বোসন কণা পেয়ে গেলাম আমরা, নিউট্রিনোর ভর আছে সে প্রমাণ দিয়ে দিলাম- সবই তো তাত্ত্বিক। কী লাভ?

একশ বছর আগে ফিরে যাই। সারা জাগানিয়া আপেক্ষিক তত্ত্ব, আইনস্টাইন যার কারণে সবচেয়ে বেশি স্মরিত সেজন্য তাকে নোবেলই দেয়া হল না। ১৯২১ এর আগেও কিন্তু আইনস্টাইন নোবেলের জন্য মনোনয়ন পেয়েছিলেন কিন্তু জয় পাননি। কারণ, তখন এই তত্ত্বের লাভ জানা ছিল না। তত্ত্বের লাভ জানা কিন্তু আসলেই গুরুত্বপূর্ণ, লাভ ছাড়া একটা জিনিসের অস্তিত্ব টিকে না। যে বিষয়টার লাভ যত বেশি আর বিস্তৃত সেটি তত স্থায়ী, প্রভাববিস্তারকারী। আমাদের বাঙালি বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসুর ক্ষেত্রেও অমন কথা বলা চলে, তার বোস-আইন্সটাইন কন্ডেন্সেটের জন্য তিনি নোবেল না পেলেও তাঁর কাজের ওপর ভিত্তি করে করা কাজে নোবেল পেয়ে বসে আছেন পদার্থবিজ্ঞানীরা।

কোয়ান্টাম মেকানিক্সের কথা বলি। এটাও একশ বছর আগের গল্প, কার্ল ওয়ার্নার হাইজেনবার্গ আর আরভিন শর্ডিংগার যে তত্ত্বের জন্ম দিলেন তার ব্যবহারিক দিক সম্বন্ধে নিজেরাই ওয়াকিবহাল ছিলেন না। কোয়ান্টাম মেকানিক্স বলে, আপনার পর্যবেক্ষণ পুরোটা কখনোই নিশ্চিত নয়, ফাঁক থাকবেই এর মাঝে। এটা কোনো বোধ, বিজ্ঞানযন্ত্রের সীমা নয় যে আমরা ভুল করব, বরং এর পদার্থবিজ্ঞানটাই এমন যে আমরা পুরোটা জানব না। নিজেদের তত্ত্ব সম্পর্কে বিজ্ঞানীদ্বয়ের অভিমত ছিল যে, তাঁরা কেবল প্রকৃতি কিভাবে কাজ করে, পরমাণুর জগৎটা কেমন তা বের করতেই এটা আবিষ্কার করেছেন, কৌতূহলের কারণে।

১৫০ বছর পেছাই। ১৮৬৪ তে জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল যে তাড়িৎচৌম্বক তরঙ্গ দিলেন , সেটা স্পষ্ট বলে দিল সব তাড়িৎচৌম্বক তরঙ্গের বেগ আসলে সমান। আরেক কথায় বললে আলো আর তাড়িৎচৌম্বক তরঙ্গের মাঝে কোনো পার্থক্য নেই। কিন্তু ম্যাক্সওয়েলকে যখন জিজ্ঞেস করা হল এর লাভ কী? তিনি বললেন কোনো লাভ নেই। সমীকরণ। প্রকৃতির রহস্য উদঘাটন।

কিন্তু ওপরের তত্ত্বগুলো একটিও হারিয়ে যায়নি। পৃথিবীকে আজকের পর্যায়ে আনতে এরা একের পর এক আরো সত্য আর দৃঢ় হয়ে আসন গেড়েছে। লাভ বরং শেষ হচ্ছে না। ম্যাক্সওয়েল যদি আজ এসে দেখতেন তাঁর তত্ত্ব কাজে লাগিয়ে আমরা পৃথিবীটাকে কী করেছি নিজের অনুমানকেও বিশ্বাস করতেন না।

কোয়ান্টাম মেকানিক্স হচ্ছে আজকের ইলেকট্রনিক্সের প্রথম নিয়ামক। সেমিকন্ডাকটর, কম্পিউটার , মোবাইল ইত্যাদির পিছনে কাজ করছে এর বিজ্ঞান। ইলেকট্রনকে ব্যবহার করে আমরা যা যা তৈরী করেছি তার জন্য কোয়ান্টাম মেকানিক্সকে জানতে হয়েছে। পরমাণুর আচরণ না জানলে আজ হয়ত ভ্যাকুয়াম টিউবের কম্পিউটারে বসে ঘাম ঝরাতে হত।

আইনস্টাইনের জেনারেল রিলেটিভিটি মহাকর্ষকে আমাদের হাতের মুঠোয় এনে দেখতে সাহায্য করেছে। স্থান-কালের বক্রতার ধারণাটুকু না থাকলে আজ কৃত্রিম উপগ্রহকে আবিষ্কার করতে পারতাম না। জিপিএস, কৃত্রিম উপগ্রহ, টেলিকমিউনিকেশনের জন্য যে সূক্ষ্ম হিসেবটা লাগে তা আপেক্ষিকতা তত্ত্বের। ওটা ছাড়া সব গোলমেলে হয়ে পড়বে।

ব্রিটিশ বিজ্ঞানী স্যার লর্ড কেলভিন যখন বলেছিলেন, বিজ্ঞানের সব গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার হয়ে গেছে ঠিক তার পরপরই যেন আরেকটা বিপ্লব ঘটে গেল। কেলভিন ভুল প্রমাণিত হলেন বারবার। আপেক্ষিকতা, তেজস্ক্রিয়তা, নিউক্লিয়ার বল, পরমাণুর গঠন, হাবলের সূত্র, ব্ল্যাক হোল, সিংগুলারিটি, স্ট্রিং থিওরি, হিগস বোসন, মহাকর্ষীয় তরঙ্গ... একের পর এক আবিষ্কার চলছেই। একটা আবিষ্কার আরো দশটা আবিষ্কারের মূলধন হিসেবে সামনে এসে দাঁড়াচ্ছে।

সবই তো তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান।
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের যাত্রা কখনো থামবে না। এমন নয় যে আমরা সবকিছু আবিষ্কার করে ফেলব। বরং এ ব্যাপারটির পদার্থবিজ্ঞানটাই এমন যে আমরা ক্রমাগত অনাবিষ্কৃত জগতের দিক আবিষ্কার করতে থাকব। একটি চলমান প্রক্রিয়া। 

হতাশাকে ঠেলে দিন ফেলে এক ডজন কৌশলে

চিকিৎসা বিষণ্ণতাকে দূর করতে পারে। কিন্তু cognitive behavioral therapy (CBT) বলে এক ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি যা কিনা মানুষের আচরণের পরিবর্তনের ওপর জোর দেয় হতে পারে ওষুধের চেয়েও কার্যকরী বিকল্প। নিউইয়র্কের মন্টেফিওর মেডিকেল সেন্টারের মনস্তত্ত্ববিজ্ঞান প্রশিক্ষণ পরিচালক সাইমন রেগো বলেন, ''আপনি কী করছেন বলে মনে হচ্ছে এবং আপনি কোন কারণটিকে মনে করছেন আপনাকে বিষণ্ণ করে রেখেছে CBT চিকিৎসা পদ্ধতিতে তার উপরই অধিক দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়।'' আপনি এর কিছু পদ্ধতি ঘরে বসেই, এমনকি কোন বিশেষ প্রশিক্ষণ ছাড়া প্রয়োগ করতে পারেন। হতাশার বৃত্তকে ভেঙে বেরিয়ে আসার কিছু কৌশল জেনে নিন:


* বিপর্যস্ত হয়ে পড়বেন না 

নিজেকে ধ্বংস করার একটি উপায় হল কোন ঘটনাকে উপলক্ষ করে বসে বসে খারাপ চিন্তা করা। নেতিবাচক ভাবনায় পড়ে থাকা। যারা বেকার, কর্মহীন তারা এ কাজটি বেশি করেন বলে মত দিয়েছেন রেগো। হয়ত তারা অর্থনৈতিকচক্রে চাকরি হারিয়েছেন, কিন্তু এ ধরনের লোক এটাকে ব্যক্তিগত দোষের পর্যায়ে নিয়ে যান।
বিপর্যস্ত হয়ে পড়ার ক্ষেত্রে অপ্রীতিকর ব্যাপার ব্যাপার হল চূড়ান্ত খারাপ ফলাফল নিয়ে চিন্তা করা, তা অমূলক হলেও। উদাহরণস্বরূপ, অর্থকড়ি না পাওয়ার উদ্বেগ, ঘরবাড়ি হারিয়ে ফেলার চিন্তায় নিজেকে দোষী মনে করা ইত্যাদি।
''আমি কখনোই আরেকটি চাকরি পাব না'' ভাবার চেয়ে এটা বলার চেষ্টা করুন নিজেকে, ''আমি অবশ্যই আরেকটি চাকরি পাব। হয়ত এটা কেবল কিছু সময় নেবে।''

*একই দুশ্চিন্তা বারবার করবেন না 

সহকর্মী বা বন্ধুবান্ধবের সাথে দ্বন্দ্ব? সংঘাতে জড়িয়ে গেছেন?
আর ক্রমাগত সেটাই চিন্তা করে চলেছেন? এভাবে ক্রোধ চাপ আর দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছেন?
এ ধরনের চিন্তা আপনার বিষণ্ণ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। যেখানে গভীর চিন্তাকে খুব ভাল বিষয় বলে ধরা হয়, যা আপনাকে গভীর সমস্যা সমাধানে সাহায্য কর‍তে পারে, সেখানে চিন্তার জাবর কাটা ঠিক একই ব্যাপারটার উল্টো ফল দিতে পারে।

গবেষণা বলে এ ধরনের সমস্যা আপনাকে বিভ্রান্ত করে ফেলে, আপনার চিন্তাভাবনাকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়।

* ভবিষ্যতের দুশ্চিন্তা করবেন না 

ভবিষ্যতে কী হবে না হবে তা জানার ক্ষমতা আমাদের নেই। কিন্তু বিষণ্ণ লোকেরা ধরেই নিবে তারা জানে দিন, মাস বা বছর শেষে কী ঘটতে চলেছে এবং তাদের ভাবনায় এটা খুব খারাপ কিছুই হবে।

সৌভাগ্যবশত, আমাদের করা ভবিষ্যদ্বাণী বিরলভাবে সত্য হয়।
বর্তমানে থাকার চেষ্টা করুন। কারণ, এটাই বেশি বাস্তবিক এবং সহজে আপনি কোন কিছু আপনার আওতার বাইরে যেতে দিবেন না।

* অতীতে বাস করবেন না 

এটা আমার করা উচিত ছিল, ওটা না করলে ভাল হত - এইরকম চিন্তা করা অর্থহীন। কারণ আপনি অতীতকে বদলাতে পারেন না, কিন্তু পারেন বর্তমানের ওপর আপনার ক্ষমতা কাজে লাগাতে।

শুধু এটা মেনে নিন যে, আপনার যা জ্ঞানবুদ্ধি, তথ্য ছিল পরিস্থিতি অনুযায়ী আপনি উপযুক্ত সিধান্তটিই নিয়েছিলেন। যেকোন ঘটনার ইতিবাচক -নেতিবাচক দুটি দিকই আছে। খুব ভাল হয় যদি নেতিবাচক চিন্তাকে ছেড়ে দেন আর ভুলের জন্য নিজেকে দায়ী না করেন।

* অন্যের কাছে পৌঁছানো 

বিষণ্ণতার বেশ বড় একটি লক্ষণ একাকীত্ব।
আপনি যদি কাজকর্ম না করেন, মানুষকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করেন একাকীত্ব খুব সহজেই চলে আসবে। কারণ, আপনি হতাশাগ্রস্ত।
রেগো বলেন, ''নতুন করে উজ্জীবিত হতে সামাজিক যোগাযোগ বৃদ্ধি এরকম পরিস্থিতি থেকে মুক্তি দেয়।''
তাই পুনরায় সবার সাথে যোগাযোগ স্থাপন করুন। তিনি আরো বলেন, ''আপনি এতে ইতিবাচক পরামর্শ এবং সাহস পাবেন। প্রায়ই এমন হয়ে থাকে যে এ ব্যাপারটি কৌতুক ও আনন্দে শেষ হয়।''

একা হয়ে ঘরে পড়ে থাকলে বিষণ্ণতা চিরস্থায়ী হওয়ার সুযোগ পাবে। বাইরে যান, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়দের সাথে মিশুন -তা কম করে হলেও। এটুকুই আপনার অন্তঃস্থ শক্তিকে বাড়িয়ে দিবে।

* একটি রুটিন মেনে চলুন 

আপনার যদি নিয়মকানুনের বেড়ি পছন্দ নাও হয়, তবুও একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুম থেকে উঠার চেষ্টা করুন। দিনের একই সময়ে আহার করুন (ক্ষুধা না পেলেও)।
দিনের বেলা বিছানায় আলসেমি করবেন না, এতে রাতে আপনার ঘুম ভাল হবে না।
যারা বিষণ্ণ তারা খাওয়া দাওয়া ও ঘুমে অনিয়মিত। আপনার কোন কাজ না থাকলেওও একটি নিয়মিত রুটিন মেনে চলার চেষ্টা করুন। এটা আপনাকে নিয়মানুবর্তিতা শেখাবে, যা বিষণ্ণতার বিরুদ্ধে কাজ করবে।

* সাদাকালো, বিবর্ণ চিন্তা করবেন না 

সাদা আর কালো রঙ জেব্রার গায় ভালো দেখায়। আপনার মনের জন্য নয়। বিষণ্ণ লোকেরা চুড়ান্তভাবে এটাই ভাবে কেবল: আমি পরাজিত। আমাকে দিয়ে কিছুই হবে না। কেউ আমাকে ভালবাসে না।

কিন্তু আপনার ভাবনাই আপনাকে সেখানে নিয়ে যেতে পারে। রেগোর মতে, হতাশা বা দুঃখবোধ কেবল আপনার করা ভাবনাটাকেই বাস্তব করে ফেলতে পারে।

খারাপ পরিস্থিতিতে আপনাকে পঙ্গু করে দেয়ার জন্য এই ভাবনাগুলো যথেষ্ঠ।
''ধূসর বস্তুর ছায়াকে কল্পনা করুন,বিবর্ণতাকে নয়।'' - বলেছেন মনস্তত্ত্ববিদ ড. ডেবিড ব্ল্যাকবার্ন।
''কেউ আমাকে পছন্দ করে না'' না ভেবে বরং ভাবুন -'' অনেকেই (সবাই না হলেও) আমাকে পছন্দ করে।''

* আপনার ভাবনার বাস্তবতা পরীক্ষা করুন 

আপনি বিষণ্ণ হলে, আপনার সবকিছুর সাথে নেতিবাচক ভাবনা জড়িয়ে যাবে। কিন্তু আপনি যা ভাবছেন হয়ত বাস্তবতায় তা খুবই কম ঘটে।
আপনি আপনার এমন একটি নেতিবাচক চিন্তাকে বের করে নিজেকে প্রশ্ন করুন - ''কোথায় লেখা আছে আপনি পৃথিবীর সবচেয়ে অধম?'' - কোথাও নেই।

আপনি কেবল ভাবনাগুলোর অতীত ভবিষ্যত চিন্তা করে দেখুন আসলেই সত্যি কিনা। সত্য বলতে আপনাকে অবশ্যই কঠিন প্রমাণ দেখাতে হবে।
যদি এই নিয়ে চিন্তিত হন, লোকেরা কী ভাববে? আপনি সাহস করে জিজ্ঞেস করে ফেলুন। ভাবনা কেটে যাবে।

* সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্বাচন করুন 

কিছু আদর্শ, সহজ লক্ষ্য নির্বাচন করুন যা আপনি সহজেই স্থির এবং অনুসরণ করতে পারেন। আপনার লক্ষ্যগুলো যেন সুনির্দিষ্ট, পরিমাপযোগ্য, অর্জনযোগ্য, ফলপ্রসু এবং সময় সীমিত হয়।

যেমন, আপনি এ সপ্তাহের মধ্যেই একটি চাকরি পেয়ে যাবেন এভাবে ভাবা বাস্তবিক নয়।
কিন্তু দুটো অর্ধসমাপ্ত কাজ পুনরায় শুরু করার কথা ভাবা বাস্তবিক।

*পূর্বের অভ্যাসগুলোর চর্চা করুন 

আপনি সেই বিষয়গুলো লিখে ফেলুন যা আগে পছন্দ করতেন কিন্তু বিষণ্ণতায় তা বন্ধ করে দিয়েছেন। হতে পারে মুভি দেখতে যাওয়া, বন্ধুদের সাথে আড্ডা, বই পড়া,গান করা, চা খেতে খেতে পত্রিকা পড়া ইত্যাদি।

এরপর একের পর এক সেই কাজগুলো একত্র করতে থাকুন আপনার দৈনন্দিন জীবনে। সে কাজগুলোয়ও মনোযোগ দিন যা আপনাকে পাণ্ডিত্য এনে দিবে। চেষ্টা এবং চর্চা করতে থাকুন।

* বিষণ্ণতাকে অস্বীকার করবেন না 

আপনার পরিস্থিতি যাই হোক, অস্বীকার করা এটাকে খারাপ পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিবে। কিছু মানুষ স্বীকার করতে চায় না তারা বিষণ্ণ এবং পরিবর্তে মনে করে এতে তাদের দুর্বলতা প্রকাশ পাবে। এরকম হলে আপনি কেবল আরো হতাশই হবেন, বরং স্বীকার করায় কিছু দুর্ভোগ আপনাকে মুক্তি দিতে পারবে।
সাধারণভাবে, সব চেপে রাখার চেয়ে নিজের বিষণ্ণতাকে বোঝা এবং মেনে নেয়া আপনাকে এর প্রতিকার করতে সাহায্য করবে।

* নিজের ভাল যত্ন নিন 

আপনি যখন নিজের সাথে কথা বলেন আর অন্যের সাথে কথা বলেন- এ দুটো দিক তুলনা করুন। যদি তফাৎ থাকে তো মনোযোগ দিন। আপনার ভিতর ও বাহিরের ব্যক্তিটির পার্থক্য কমিয়ে আনুন।

আমরা প্রায়ই অন্যের প্রতি দয়ালু হই কিন্তু নিজের দিকটা খেয়াল করি না। একাধিক নীতির চেয়ে সরল একক মতাদর্শ অনুসরণ করুন। অন্যান্যদের নিয়ে দুশ্চিন্তা করার আগে আপনি নিজেকে ফিরে পেতে চেষ্টা করুন। 

শুষ্কপুষ্পপত্রপুট - ২

"হাজার খামের চিঠি আসে 
হাজার পাতার পরতে 
পুষ্পপত্রের সাধ বাকি রয় 
জেগে থাকে মনেতে। 


হাজার প্রহর হাজার পলক 
হাজার কাহন কল্পনা 
একলা আমার হাজার পটে 

আঁকা তোমার আল্পনা" 
গাছের ফুলের নাম ভুলেছি।
রঙের ফুলে চোখ মেলেছি চুপচাপ।
তাই ঢঙের দেশের শাখায় শাখায় ঝাপ দিয়ে ফুলের খোঁজে বেড়িয়েছি।

রঙধনুর নাম আসমানি ফুল।
শাপলা পাতায় পাতার চাউনি আমার পাতার ফুল।
না দিতে পারে ডুব, না পারে উড়ে ছেড়ে চলে যেতে।
সব রঙের ফুল নেই। কিন্তু খুঁজতে গিয়ে আমি ফুলে কোনো রঙকে বাদ রাখিনি।
সবচেয়েয়েয়ে কমবয়সী ফুলের নাম ঝরা ফুল।
ঝরতে ঝরতে ভুলে যায় তার একটা আবাস ছিল।
তার নাম হয় রাস্তার ফুল।
আমি তাদের দুই একজনকে কুঁড়িয়ে আনি।
কারণ সে ফুলের দাবিদার নাই।
না সে ফুল কোনো কবিতার, না কোনো পুষ্পিতার।

পুষ্পিতার কথা মনে পড়ে গেল।
তার খোঁপার ফুল হতে পারত আমার ফুল।
কিন্তু আমার ফুলের নাম তো ঝরা ফুল!
ফুল গেল ঝরে, খোপা গেল খসে।
খোপার ফুলের বাস আছে জানো?
ঐ যে খসে গেল পরে সবচেয়ে ভাল বুঝলাম।
খসে গিয়ে পাপড়ি মেলে রইল।

আমি এক মাটির ঘরে ঘুম দেয়ার স্বপ্ন দেখলাম।
মাটির ঘরে আঁকাবাঁকা চিড়।
আমি বললাম চিড়ল ফুল!
ঘরের বাহির বাঁশের পাতার আওয়াজ।
হাওয়ায় যদি একটু করেও ভুলে বলে ওঠে: 'হুর'
ওমনি বাঁশের পাতারা 'হুর'কে করে ফেলে কড়মড়ঝরমড়কড়ঝর!
আমি বলে আসলাম এজন্য তোদের ফুল হয় না।
এত কথা বললে ফুল হবে নাকি?

ফুল হবে চিঠির মত!
কথা থাকবে কিন্তু আওয়াজ হবে না।
আওয়াজ হবে ভিতরে ভিতরে।
যার যার মন, তার তার কাহন,
তার তার স্বপন, একলার বুনন।
এর নাম পুষ্পপত্র!

পুষ্পপত্র জোট হয়ে জন্মে দলে দলে ঝরে।
ঝরার খবর ছড়ায় না।
চিঠির খবর কী সবাই পায়? পায় না।
Everyone has sight but not everyone can see everything.

চলতে পথে পাথরকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তুমি কেন ফুল ফোটাও না?
কত বড় বড় পাথরে আজ ফুলচন্দন!
পাথর আমায় উত্তর দিল না।
কারণ আমি পাথরের পুষ্পপত্রের প্রাপক নই।

আমার চোখে ফোটে ফুল। সর্ষের।
মেঘে ফোটে ফুল। অন্ধকারের।
নখে ফোটে ফুল। দুঃখের, লোকে বলে।
আমি লোকের কথায় কান দিয়েছি। মন দিইনি।
তাই আমার যত্রতত্র সর্বত্র পুষ্পপত্র।

নিয়মের মাঝে অনিয়মের নিয়তি।
চোখের পাতা আছে, পাপড়ি আছে, ফোটার সৌন্দর্য আছে। এরপরো চোখ ফুল নয়।
তাই চোখের নিজের কোনো রঙিন গল্প নেই।

রঙিন গল্পগুলো চোখ পাতা ফেলে ফেলে দেখে চলে ...
এর নাম পলক। কোনো কোনো পলক খুব রঙ বদলে দেয়।
কারণ পলকে দুনিয়া বদলে যায়।
হয়ত সবার না।
কিন্তু অনেকের অনেক বড় দুনিয়া।
এত এত রঙের গল্প দেখে চোখের রঙ তাই সাদাকালো।
তাই যত আল্পনাই কল্পনার অতীত বদলে দিক চোখের সাদা কালোর চেয়ে বড় তফাৎ গড়ে দিতে পারে না।
সব পুরনো!
এরা ঠাঁই নেয় গিয়ে মনে।

মনের পাপড়ি নেই, পাতা নেই, দেখতে পাওয়ার চাউনিও নেই।
তবুও মন নাকি ফুলের মত!!
মনের কথা মনে ছড়ায়।
হাওয়ায় হাসে না।
তাই মন আরেক পুষ্পপত্র।
কোনোটা শুষ্ক কোনোটা সিক্ত। কিন্তু একটাও রুক্ষ নয়।


"পৃথিবীর যত পুরনো রঙিন গল্পেরা
ভীড় করে যদি তোমার মনের উঠোনে।
জানি সে হাজার গল্পের মাঝে তুমি ঠিকই
চিনে নেবে একটা গল্প সযতনে ..." 

শুষ্কপুষ্পপত্রপুট

''চিলেকোঠায় বসা বাদামী বেড়াল বোনে শুন্যে মায়াজাল 
ছাইরঙা পেঁচা সেই চোখ টিপে বসে আছে কত না বছরকাল'' 

একদা এক গাদা গোলাপ এসেছিল। 
সে গোলাপের রঙ ছিল! 
জল ছিল! 
রূপ ছিল! 
ঘ্রাণ ছিল! 
কাঁটায় ছিল তারুণ্য!
আর ছিল সুন্দর একটা ভবিষ্যত!

গোলাপের আব্রু ছিল লাজে।
লাজ ভাঙিল কাষ্ঠফাটা তেজে।
লাল পুষ্প কালো হল, মেলে থেকে বাঁধন খোয়াল!
পত্রপুটের। কাঁটা হয়ে গেল আদরের!
কাগজের ফুলের চেয়ে আমি পেলাম ফুলেল কাগজ!
রক্তিমতা হল ইতিহাস, কৃষ্ণগোলাপ! কিন্তু শুষ্ক!

হলুদ গাদার গুচ্ছবাদা জ্বলিয়া গেল!
শুকিয়ে! পিঁপড়ায় খেলো! পোকায় বাসা করিল!
পদতলে দলিত হইল!

বাবরি চুলো কদমের কেশরেরা বাদামি হতে হতে ন্যাড়া কদমের দেখা দিল!

বৈঁচি ফুলের রেণুরা মাটির ওপর নিজের বিছানা সাজাইল! সেখানে বৈঁচির বীজেরা আসন গাড়িবে!

কাশফুলেরা শরতের হাওয়ায় উড়তে গিয়ে উড়ে গেছে অনেক দূর! এরাই কেবল ঝরে যায় না, শুধু উড়ে যায়। উড়তে গিয়ে হারিয়ে যায়। সব উড়নই পাখির কিচিরমিচিরের মত নয়!

বকুল! শুকিয়ে মায়া বাড়াচ্ছে ড্রয়ারের কোণে!
বকুলের মালা মহাকালের জন্য।
মহাকাল অন্য জিনিস। অন্যরকম।
আমার শাপলার মালা সকালে গড়ে বিকেলে মরে যায়!
নিঝুম রাত শেষে ফুটতে যায় আলোয়।
আলো আসে।
ভোর হয়। কিন্তু,
দম আসে না!

আমলকীর ফুল দেখেছো? সবুজাভ সাদা? কৃপণ কায়া?
জংলী ফুল? গন্ধ ছাড়া গাঢ় রঙিন?
হাস্নাহেনার বাস পাও?
স্মৃতি থেকে? হাওয়া থেকে না - হাওয়ারা পচে গেছে- বখে গেছে।
তার চেয়ে রক্তজবার রঙটা কেমন?
ঝুমকো জবার টিকলি?
চলবে?
কামিনীর নাকফুল?
আমের মুকুলের তোড়া?
ধনেপাতার মিহি সাদা কিপ্টে ফুল?

রজনীগন্ধারা ভাল না! এরা বড়ই বাজারে!

ডালিয়ার শত পাপড়ি?
সত্যিকারের কাগজ ফুল? আধো বেগুনী আধো গোলাপী?
কাদাজলের গোলাপপ্রতীম পদ্ম?

তাও যদি না হয় তো নাও কাঁটায় ফোটা লজ্জাবতী!
এটাতো মানাবে অন্তত?
লজ্জাবতীরা পাতায় লাজুক!
ফুল শুকোলেও পাতারা আছে না? :)

ফুলেরা চলে যাবার! ফুলের ফোটা অনবদ্য কি?
বলব না।
এর চেয়ে ফল ফলার স্বপ্ন দেখে আসুক অনাগত সময়!

নতুন বছর মানেই নতুন সব নয়, পুরনোকে নতুন চোখে দেখবার।
সময় গড়িয়ে যাবে, পৃথিবী ঘুরুক। যদি কোনোদিন দারুণ সূর্যোদয় ঘটে তো ঘটল! জোছনার যদি কভু মায়া হয় তো হল!
এরপর ফুলের দাম ...
গন্তব্যে ...

'' আকাশে ছড়ানো মেঘের কাছাকাছি
দেখা যায় তোমাদের বাড়ি ...
সেই বাড়ির নেই ঠিকানা
শুধু অজানা লাল সুড়কির পথ
শূন্যে দেয় পাড়ি ...'' 

#2015 এর জন্য ফুলের ভালবাসা।

বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী স্থাপনার ছবি প্রতিযোগিতা

চলছে উইকি লাভস মনুমেন্টস ২০১৬।
১লা সেপ্টেম্বর থেকে ৩০শে সেপ্টেম্বর।

উইকি লাভস মনুমেন্টস বাংলাদেশ ২০১৬ প্রতিযোগিতা












এই ইভেন্টটি বৈশ্বিক। আনন্দের বিষয় পঞ্চাশোর্ধ দেশের সাথে বাংলাদেশও এই ইভেন্টে অংশগ্রহণ করছে এ বছর।
অংশগ্রহণকারী দেশগুলোতে বহু ঐতিহাসিক নিদর্শন রয়েছে। উইকি লাভস মনুমেন্টসের লক্ষ্য হচ্ছে সেসব ঐতিহাসিক নিদর্শনের ছবি তোলা, এবং তা উন্মুক্ত লাইসেন্সে প্রকাশ করা; যাতে অন্যরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে সহজেই সেগুলিতে প্রবেশাধিকার লাভ করতে পারে।
আপনার আশেপাশে এমনকি হঠাৎ করে কোথাও ঘুরতে গিয়ে আপনার চোখে ধরা পড়া যাওয়া স্থাপনা, ভাস্কর্য, সৌধ, মসজিদ, মন্দির, ধ্বংসাবশেষ ইত্যাদির ছবি তুলে ফেলুন চটপট।
আপলোড করে দিন উইকিমিডিয়া কমন্সে।
এখন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে চারশ ছবি আপলোড হয়েছে। অংশগ্রহণ করেছেন ৫৪ জন।
আপনিও করুন। এ সম্পর্কে সামাজিক মাধ্যমে জানাতে #WLMBangladesh হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করুন।
ছবিতে কোনো প্রকার জলছাপ, নাম, সিগনেচার ইত্যাদি ব্যবহার করা যাবে না। এই লিঙ্কে ইভেন্টের বিস্তারিত দেখুন। যেকোনো প্রশ্ন থাকলে প্রশ্ন করুন।
আপনার অবদান আপনার দেশের ঐতিহ্যকে তুলে ধরলে তা প্রজন্মের জন্য উপহার। বিশ্বপটে দাঁড়ানোর শক্তি।
আমাদের উইকি তো আমাদেরই গড়তে হবে। ইংরেজরা এসে গড়ে দিয়ে যাবে না। তাই না? :D